কুমিল্লা মর্ডান হাই স্কুলের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
কুমিল্লা মর্ডান হাই স্কুল একটি বাংলা মাধ্যম স্কুল যা ১৯৯৩ সালে সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। স্কুলটি জাতীয় পাঠ্যক্রমে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রদান করছে।
- নিরলস জ্ঞান চর্চার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের জন্য মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা ।
- শিক্ষার্থীদের চিন্তায়, চেতনায় এবং কর্মে সৃজনশীলতা, জনকল্যাণ ও মানব সেবাবোধ জাগ্রত করে তোলা ।
- শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রয়োজনীয় অনুশীলন ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শৃঙ্খলাবোধ, শ্রমের মর্যাদা, নৈতিক, মানবিক, সামাজিক, আচরণিক ও ধর্মীয় মূল্যেবোধ জাগ্রত করা এবং তাদের মননে-কর্মে ব্যবহারিক জীবনে এসব মূল্যবোধ ও চারিত্রিক গুনাবলি উম্মেষ ঘটানো ।
- শিক্ষার্থীদের জাতীয় জীবনে সকল স্তরে নেতৃত্বদান ও কর্ম্ সম্পাদন যোগ্যতা সম্পন্ন সুনাগরিক হিসাবে গড়ে তোলা এবং সর্বোপরি নৈতিক, ধর্মীয় মূল্যবোধ ও উন্নত চরিত্রের জনসেবার মনোভাব সম্পন্ন একজন আদর্শ্ মানুষ তৈরি করা ।
- প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে পরবর্তী উচ্চ শিক্ষার স্তরের জন্য সত্যিকারভাবে উপযুক্ত করে গড়ে তোলা । এসব লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সফলভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে অত্র প্রতিষ্ঠানটিকে দেশ ও সমাজের কাছে একটি অনুকরণীয় মডেল হিসাবে উপস্থাপন করা ।
প্রতিযোগিতামূলক ক্লাস রুম
একটি শ্রেণীকক্ষে শিক্ষার্থীর সংখ্যা নিয়ন্ত্রণযোগ্য সীমার মধ্যে রাখা হবে, যা ছাত্র এবং শিক্ষক উভয়ের জন্য একটি স্বাস্থ্যকর এবং কার্যকর একাডেমিক পরিবেশের নিশ্চয়তা দেয়। এটিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হয়।
অভিজ্ঞ এবং ব্রিলিয়ান্ট ফ্যাকাল্টি
এই বিদ্যালয়ে ব্যাপক অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা সম্পন্ন ভালো শিক্ষকদের একটি দল নিয়োগ করা হয়। শিক্ষকদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য নিয়মিতভাবে পর্যায়ক্রমিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
সুসজ্জিত ল্যাবরেটরি
একটি সমৃদ্ধ এবং আধুনিক ব্যবহারিক সুবিধা বৈজ্ঞানিক দিকটি সম্পূর্ণ বোঝার জন্য একটি পূর্বশর্ত। আমরা ঘোষণা করতে পেরে গর্বিত যে স্কুলটিতে একটি অত্যন্ত সুসজ্জিত পদার্থবিদ্যা,জীববিদ্যা এবং রসায়ন পরীক্ষাগার রয়েছে।
কম্পিউটার ল্যাব
সমস্ত শিক্ষার্থীকে আধুনিক কম্পিউটিং এর বিভিন্ন দিক শেখানো হয়, তাদের পাঠ্যক্রমের একটি অংশ হিসাবে এই বিষয়ে সর্বশেষ তথ্য যুক্ত করা হয়। এই উদ্দেশ্যে একটি ভাল প্রশিক্ষিত কম্পিউটার শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে বেশ কয়েকটি কম্পিউটার রয়েছে।
সহশিক্ষা কার্যক্রম
শুধুমাত্র সুস্থ মন দিয়ে সুস্থ স্বাস্থ্য একটি সুস্থ ব্যক্তিত্ব প্রদান করতে পারে। আমরা সকল ছাত্র-ছাত্রীদের নৈতিক উন্নতির পাশাপাশি গান, নৃত্য, নাটক, চারু ও কারুশিল্প, বিতর্ক, কুইজ, বাস্কেটবল, ফুটবল, ক্রিকেট, তায়াকুন্ডের মতো বিভিন্ন পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপে সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করি।